Tuesday, March 2, 2021
Thursday, May 21, 2020
আজ ২১/৫/২০ দেশে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৭৩ জন সর্বোচ্চ মৃত্যু ২২জনের
দেশে গত ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ১ হাজার ৭৭৩ জন করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। মারা গেছেন সর্বোচ্চ ২২ জন। এর মধ্যে পুরুষ ১৯ জন ও নারী ৩ জন। এ নিয়ে দেশে এ পর্যন্ত ২৮ হাজার ৫১১ জন করোনায় সংক্রমিত হয়েছেন। মারা গেছেন ৪০৮ জন।
দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ পরিস্থিতি নিয়ে আজ বৃহস্পতিবার স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের নিয়মিত অনলাইন ব্রিফিংয়ে এই তথ্য জানানো হয়।
বুধবার দেশে করোনায় সংক্রমিত ১ হাজার ৬১৭ জন শনাক্ত হওয়ার কথা জানানো হয়। মারা গিয়েছিলেন ১৬ জন।
বুধবার দেশে করোনায় সংক্রমিত ১ হাজার ৬১৭ জন শনাক্ত হওয়ার কথা জানানো হয়। মারা গিয়েছিলেন ১৬ জন।
গত ২৪ ঘণ্টায় মারা যাওয়া ২২ জনের মধ্যে ঢাকা বিভাগের ১০ জন, চট্টগ্রাম বিভাগের ৮ জন, ময়মনসিংহ বিভাগের ১ জন ও সিলেট বিভাগের ৩ জন ।
মারা যাওয়া ব্যক্তিদের বয়সভিত্তিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ১১ থেকে ২০ বছরের মধ্যে ২ জন, ৩১ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে ১ জন, ৪১ থেকে ৫০ বছর বয়সী ২ জন, ৫১ থেকে ৬০ বছরের মধ্যে ১০ জন, ৬১ থেকে ৭০ বছরের মধ্যে ৩ জন , ৭১ থেকে ৮০ বছরের মধ্যে ২ জন এবং ৮১ থেকে ৯০ বছরের মধ্যে ২ জন মারা গেছেন।
গত ২৪ ঘণ্টায় সুস্থ হয়েছেন ৩৯৫ জন। এ নিয়ে সর্বমোট ৫ হাজার ৬০২ জন সুস্থ হয়েছেন।
ব্রিফিংয়ের তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় ১০ হাজার ২৬২ জনের করোনা পরীক্ষা করা হয়। এ পযর্ন্ত নমুনা পরীক্ষা হয়েছে ২ লাখ ১৪ হাজার ১১৪টি।
দেশে এখন ৪৭টি ল্যাবে (পরীক্ষাগার) করোনা পরীক্ষা করা হয়। গত ৮ মার্চ দেশে প্রথম করোনায় সংক্রমিত ব্যক্তি শনাক্তের ঘোষণা আসে। ১৮ মার্চ প্রথম মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।
করোনার ঝুঁকি এড়াতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক (প্রশাসন) অধ্যাপক নাসিমা সুলতানা অনলাইন ব্রিফিংয়ে সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য আহ্বান জানান।
Friday, May 15, 2020
ভৈরবে নতুন করে করোনায় আক্রান্ত ৭ জন, মোট আক্রান্ত ৫৯ জন।
কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় আজ বৃহস্পতিবার (১৪ মে) নতুন করে আরও ০৭ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী সনাক্ত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাঃ বুলবুল আহমেদ। তিনি ভৈরব উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটির সদস্যসচিব।
গত ১১/০৫/২০২০ তারিখে ভৈরব উপজেলার করোনা আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসা ৩৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। তাদের মধ্যে আজ ৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এবং ২৮ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ।
প্রসঙ্গত, এখন পর্যন্ত ভৈরব উপজেলা থেকে মোট ৫৪৫ জনের নতুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৫৯ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে এবং ৪৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া গত ১২ মে এবং ১৩ মে'র সংগ্রহকৃত নমুনার রিপোর্ট এখনো পেন্ডিং আছে।
গত ১১/০৫/২০২০ তারিখে ভৈরব উপজেলার করোনা আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসা ৩৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছিল। তাদের মধ্যে আজ ৭ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এবং ২৮ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে বলে নিশ্চিত করেছেন উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ।
প্রসঙ্গত, এখন পর্যন্ত ভৈরব উপজেলা থেকে মোট ৫৪৫ জনের নতুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তাদের মধ্যে ৫৯ জনের রিপোর্ট পজিটিভ এসেছে এবং ৪৩ জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন বলে জানা গেছে। তাছাড়া গত ১২ মে এবং ১৩ মে'র সংগ্রহকৃত নমুনার রিপোর্ট এখনো পেন্ডিং আছে।
Thursday, May 14, 2020
রায়পুরায় প্রাক্তন ছাত্রছাত্রীদের নিঃস্বার্থ উদ্যোগে ২৬০টি পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী বিতরণ!
আজ নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলায় মির্জাপুর ইউনিয়নের মাহমুদাবাদ রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্দোগে ২৬০ টি পরিবারের মাঝে খাদ্যসামগ্রী (বাড়িতে বাড়িতে) বিতরণ করা হয়েছে।
আজ (১৪মে) বৃহস্পতিবার প্রাণঘাতী মহামারী করুনার প্রাদুর্ভাবে খেটে খাওয়া কর্মহীন মানুষের খাদ্য সঙ্কট লাগবের উদ্দেশ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেছে। বিদ্যালয়ের মাঠে প্রধান শিক্ষক মোঃ ফারুক মিয়া উপস্থিতিতে এসব সামগ্রী আশেপাশের এলাকাসমূহের প্রত্যেকের বাড়ী বাড়ীতে ত্রানসামগ্রী বিতরন করা হয়। খাদ্যসামগ্রীর মধ্যে ছিল ১০ কেজি চাল ৩ কেজি আলু ১ কেজি ডাল ১ লিটার সয়াবিন তেল এবং ১ কেজি পেঁয়াজ ও ১ পেকেট সেমাই। তহবিল সংগ্রহের আহবায়ক ছিলেন একে কে এম মিলন মাহমুদাবাদ রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু উচ্চ বিদ্যালয় ২০০৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রাক্তন ছাত্র-ছাত্রীদের উদ্যোগে তহবিল সংগ্রহ করে প্রায় ২ লক্ষ টাকা ব্যায়ে ২৬০ টি হতদরিদ্র পরিবারের মাঝে এই ত্রাণ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। করুনায় সামাজিক নিরাপত্তা দুরত্ব বজায় রাখার স্বার্থে ছাত্রদের নিজ উদ্যোগে খাদ্য সামগ্রী অসহায় ব্যক্তিদের বাড়ি বাড়ি ভ্যানযোগে পৌঁছে দেওয়া হয়। উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোঃ ফারুক মিয়া জানান,প্রাক্তন ছাত্রদের এমন উদ্যোগকে অভিনন্দন ও সাধুনাদ জানাই।সকলের সুস্থতা ও সার্বিক মঙ্গল কামনা করি। অবশেষে প্রাক্তন ছাত্রী সকলে জানায় এরকম মহৎ কাজ অদূর ভবিষ্যৎ এ চালু রাখবেন। সবাই ভাল থাকুন নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখুন ঘরে থাকুন সুস্থ থাকুন। তথ্য সংগ্রহে মোঃ রহমত উল্লাহ ভূঁইয়া স্কুলের ২০০৮ সালের প্রাক্তন ছাত্র, রায়পুরা,নরসিংদী।
Saturday, May 9, 2020
নরসিংদীতে নতুন ৭ জনসহ করোনায় আক্রান্ত-২০৮, সুস্থ্য-১৪০, মৃত-২ জন
আজ ০৯/০৫/২০২০ ইং নরসিংদীতে মোট রোগীর সংখ্যা ২০৮ জন আইসোলেশনে আছেন ৬৬ জন। মৃত ২ জন। আইসোলেশন মুক্ত ১৪০ জন। মোট নমুনা সংগ্রহ ১৪৮০ জনের। আজ শনিবার (৯ মে) দুপুরে নরসিংদীর সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ ইব্রাহিম টিটন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
উপজেলা ভিত্তিক বিভাজন নিন্মে দেওয়া হলঃ-
নরসিংদী সদর উপজেলায় মোট স্যাম্পল কালেকশন ৬৯৮ জন আইসোলেশন ৩৬ আইসোলেশন মুক্ত ৭৯ জন মৃত ১ জন মোট সনাক্ত ১১৬ জন
পলাশ উপজেলায় মোট স্যাম্পল কালেকশন ২০০ জন আইসোলেশন ৮ আইসোলেশন মুক্ত ৮ জন মৃত ১ জন মোট সনাক্ত ১৭ জন
মনোহরদী উপজেলায় মোট স্যাম্পল কালেকশন ১২৩ জন আইসোলেশন ০ আইসোলেশন মুক্ত ৫ জন মৃত ০ জন মোট সনাক্ত ৫ জন
বেলাব উপজেলায় মোট স্যাম্পল কালেকশন ১০০ জন আইসোলেশন ২ আইসোলেশন মুক্ত ২৩ জন মৃত ০ জন মোট সনাক্ত ২৫ জন
রায়পুরা উপজেলায় মোট স্যাম্পল কালেকশন ২২৫ জন আইসোলেশন ৫ আইসোলেশন মুক্ত ২২ জন মৃত ০ জন মোট সনাক্ত ২৭ জন
নরসিংদী জেলায় সর্বমোট (স্যাম্পল কালেকশন ১৪৮০ জন আইসোলেশন ৬৬ আইসোলেশন মুক্ত ১৪০ জন মৃত ২ জন মোট সনাক্ত ২০৮ জন)
এবার আক্রান্ত পুরুষের শুক্রানুতেও মিলল করোনা!
করোনাভাইরাসে বিপর্যস্ত গোটা বিশ্ব। চীনের
উহানে চার মাসে আগে তাণ্ডব শুরু করে এই ভাইরাস। বর্তমানে চীনের গণ্ডি
পেরিয়ে বিশ্বব্যাপী ধ্বংসযজ্ঞ চালাচ্ছে করোনা। ইতোমধ্যে এই ভাইরাস বিশ্বের
২১২টি দেশ ও অঞ্চলে ছড়িয়ে পড়েছে।
এসব দেশে এখন পর্যন্ত (শুক্রবার বেলা সোয়া
১১টা) আক্রান্ত হয়েছে ৩৯ লাখ ১৭ হাজার ৯৪৪ জন। এর মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২
লাখ ৭০ হাজার ৭৪০ জনের।
করোনাভাইরাস এতটাই ভয়ঙ্কর যে বিজ্ঞানীরা
এর অস্তিত্ব খুঁজে পেয়েছেন আক্রান্ত পুরুষের শুক্রানুতেও। চীনের গবেষকরা এ
তথ্য জানিয়েছেন। সে অনুসারে, শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে করোনাভাইরাস
ছড়ানোর শঙ্কা আরও প্রকট আকারে দেখা দিয়েছে।
তবে আক্রান্ত পুরুষের শুক্রানুতে কী
পরিমাণ ভাইরাসের উপস্থিতি দেখা গেছে এবং শারীরিক সম্পর্কের ফলে করোনা
সংক্রমণ ঘটতে পারে কি না, সে ব্যাপারে গবেষকরা এখনও কোনও তথ্য প্রকাশ
করেননি।
চিকিৎসা বিষয়ক জার্নাল জামা নেটওয়ার্ক
গবেষণাটির ফলাফল প্রকাশ করেছে। চীনের শাংকিউ মিউনিসিপ্যাল হসপিটালের
গবেষকরা এ ব্যাপারে গবেষণাটি করেছেন।
শুক্রানুতে করোনাভাইরাস থাকার ব্যাপারে
গবেষণার ফল এটাই প্রথম পাওয়া গেল। করোনা পজিটিভ হলে নিরাপদ শারীরিক
সম্পর্কের বিষয়গুলো কেমন হবে, তা জানার জন্য নতুন গবেষণা দরকার বলে মনে
করছেন গবেষকরা। সেই সঙ্গে বলা হয়েছে, এই গবেষণা পরবর্তীতে করোনা সম্পর্কিত
শারীরিক সম্পর্কের বিষয়ে গবেষণার পথ উন্মোচন করবে।
যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর ডিজিস কন্ট্রোল
অ্যান্ড প্রিভেনশনের (সিডিসি) চীফ মেডিকেল অফিসার জন ব্রুকস মনে করেন, এটা
চমৎকার ফল। তবে তিনি মনে করেন, এর অর্থ এই নয় যে শুক্রানু সংক্রামক হয়ে
উঠবে।
তিনি আরও বলেন, যখন আমরা সবখানে এই
ভাইরাসটি দেখছি, শরীরের বিভিন্নখানেই এর উপস্থিতি রয়েছে। আক্রান্ত ব্যক্তির
অবস্থানস্থলেও এই ভাইরাস পাওয়া যাচ্ছে। সে কারণে এ ব্যাপারে নির্দিষ্ট করে
কিছু বলা কঠিন।
সিডিসির গবেষকরা মনে করেন, আক্রান্ত
ব্যক্তির হাঁচি-কাশি থেকে ছড়ানো ড্রপলেটের মাধ্যমে করোনাভাইরাস অন্যদের
শরীরে সংক্রমণ ঘটায়। শারীরিক সম্পর্কের মাধ্যমে আরো নির্দিষ্ট করে বললে
শুক্রানুর মাধ্যমে করোনা সংক্রমণের প্রমাণ তারা পাননি। সূত্র: দ্য
গার্ডিয়ান, সিএনএন
করোনাকালে বাংলাদেশে জন্ম নেবে ২৪ লাখ শিশু: ইউনিসেফ
নোভেল করোনাভাইরাস (কোভিড-১৯) মহামারিতে রূপ নেয়ার পর থেকে ৪০ সপ্তাহের
মধ্যে বাংলাদেশে আনুমানিক ২৪ লাখ শিশু জন্ম নেবে। আর চলমান লকডাউনের কারণে
এসব শিশু ও তাদের মায়েরা স্বাস্থ্যঝুঁকির মধ্যে পড়বে বলে সতর্ক করেছে
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ।
সংস্থাটি বলছে, চলমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিভাগ করোনা আক্রান্ত রোগীদের স্বাস্থ্যসেবাকে প্রাধান্য দিচ্ছে এবং তা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। এর ফলে প্রসূতি ও নবজাতকদের স্বাস্থ্য সেবা যথাযথ গুরুত্ব না পাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
ইউনিসেফ বলছে, ১১ মার্চ কোভিড-১৯ কে মহামারি ঘোষণার পর থেকে প্রায় ১০ মাসে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে আনুমানিক ১১ কোটি ৬০ লাখ শিশুর জন্ম হবে।
সংস্থাটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রসূতি মা ও নবজাতকদের রূঢ় বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে। বিশ্বজুড়ে লকডাউনসহ নিয়ন্ত্রণমূলক নানা পদক্ষেপ; মহামারি সামলাতে চিকিৎসা সেবা কেন্দ্রগুলোর হিমশিম অবস্থা ও সরঞ্জামের ঘাটতি এবং ধাত্রীসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা কোভিড-১৯ রোগীদের সেবাদানে নিয়োজিত থাকায় শিশুর জন্মের সময় দক্ষ লোকবলের ঘাটতি থাকবে।
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি তোমো হোযুমি বলেন, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা/ হাসপাতাল গুলোর ওপর চাপ সত্ত্বেও অন্তঃসত্ত্বা মা ও নবজাতকের জীবনরক্ষাকারী রুটিন সেবাসমূহ যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা মেনে অব্যাহত রাখা দরকার।
একই সঙ্গে অনাগত মাসগুলোতে অন্তঃসত্ত্বা মা ও অসুস্থ নবজাতকদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার মাধ্যমে জীবনরক্ষায় সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করছে ইউনিসেফ।
এদিকে শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে ১৩ হাজার ১৩৪ জনের শরীরে। এদের মধ্যে মারা গেছেন ২০৬ জন এবং সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ২১০১ জন।
সংস্থাটি বলছে, চলমান পরিস্থিতিতে স্বাস্থ্য বিভাগ করোনা আক্রান্ত রোগীদের স্বাস্থ্যসেবাকে প্রাধান্য দিচ্ছে এবং তা সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে। এর ফলে প্রসূতি ও নবজাতকদের স্বাস্থ্য সেবা যথাযথ গুরুত্ব না পাওয়ার ঝুঁকি তৈরি হয়েছে।
ইউনিসেফ বলছে, ১১ মার্চ কোভিড-১৯ কে মহামারি ঘোষণার পর থেকে প্রায় ১০ মাসে বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে আনুমানিক ১১ কোটি ৬০ লাখ শিশুর জন্ম হবে।
সংস্থাটির এক বিবৃতিতে বলা হয়, প্রসূতি মা ও নবজাতকদের রূঢ় বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হবে। বিশ্বজুড়ে লকডাউনসহ নিয়ন্ত্রণমূলক নানা পদক্ষেপ; মহামারি সামলাতে চিকিৎসা সেবা কেন্দ্রগুলোর হিমশিম অবস্থা ও সরঞ্জামের ঘাটতি এবং ধাত্রীসহ অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরা কোভিড-১৯ রোগীদের সেবাদানে নিয়োজিত থাকায় শিশুর জন্মের সময় দক্ষ লোকবলের ঘাটতি থাকবে।
বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি তোমো হোযুমি বলেন, কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা/ হাসপাতাল গুলোর ওপর চাপ সত্ত্বেও অন্তঃসত্ত্বা মা ও নবজাতকের জীবনরক্ষাকারী রুটিন সেবাসমূহ যথাযথ সুরক্ষা ব্যবস্থা মেনে অব্যাহত রাখা দরকার।
একই সঙ্গে অনাগত মাসগুলোতে অন্তঃসত্ত্বা মা ও অসুস্থ নবজাতকদের প্রয়োজনীয় সহায়তা প্রাপ্তি নিশ্চিত করার মাধ্যমে জীবনরক্ষায় সহযোগিতার জন্য বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে কাজ করছে ইউনিসেফ।
এদিকে শুক্রবার স্বাস্থ্য অধিদফতরের সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, দেশে এখন পর্যন্ত ভাইরাসটি শনাক্ত হয়েছে ১৩ হাজার ১৩৪ জনের শরীরে। এদের মধ্যে মারা গেছেন ২০৬ জন এবং সুস্থ হয়ে ঘরে ফিরেছেন ২১০১ জন।
Subscribe to:
Posts
(
Atom
)