কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলায় স্বাস্থ্যকর্মী মা-বাবার পর তাদের ১৫ মাস বয়সী শিশু সন্তানও করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে।
উপজেলা স্বাস্থ্য
ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বুলবুল আহমেদ রোববার একথা জানান।
তিনি বলেন, আক্রান্ত শিশুটিকে কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিশুটির চিকিৎসাধীন মা-বাবা বর্তমানে সুস্থ হওয়ার পথে।
বুলবুল আহমেদ বলেন, আক্রান্ত শিশুটির বাবা ও মা ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদে কর্মরত রয়েছেন। গত ১৭ এপ্রিল প্রথম বাবার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। তিন দিন পর মায়ের শরীরেও সংক্রমণ শনাক্ত হয়।
“এরপর শিশুটিকে ওই বাসা থেকে আলাদা করে নানাবাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আজ [রোববার] সকালে শিশুটির সংক্রমণের তথ্য জানতে পারে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি।”
ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে জানা গেছে, এখানে গত ১০ এপ্রিল একজন উপপরিদর্শক পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যের প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৪৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তের মধ্যে আট চিকিৎসকসহ ২২ জন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের দেওয়া তথ্য মতে, গত ৬ এপ্রিল একজন মারা যাওয়া ব্যক্তির শরীরে করোনা সংক্রমণের পর থেকে জেলায় ১৮৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪৮ জন চিকিৎসকসহ ১১০ জন স্বাস্থ্য কর্মী, আটজন পুলিশ সদস্য এবং দুইজন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে করিমগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কুলিয়ারচর ও কটিয়াদিতে এক জন করে পাচঁ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
তিনি বলেন, আক্রান্ত শিশুটিকে কিশোরগঞ্জের শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। শিশুটির চিকিৎসাধীন মা-বাবা বর্তমানে সুস্থ হওয়ার পথে।
বুলবুল আহমেদ বলেন, আক্রান্ত শিশুটির বাবা ও মা ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে উপ-সহকারী কমিউনিটি মেডিকেল অফিসার পদে কর্মরত রয়েছেন। গত ১৭ এপ্রিল প্রথম বাবার শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। তিন দিন পর মায়ের শরীরেও সংক্রমণ শনাক্ত হয়।
“এরপর শিশুটিকে ওই বাসা থেকে আলাদা করে নানাবাড়ি পাঠিয়ে দেওয়া হয়। আজ [রোববার] সকালে শিশুটির সংক্রমণের তথ্য জানতে পারে উপজেলা করোনা প্রতিরোধ কমিটি।”
ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে জানা গেছে, এখানে গত ১০ এপ্রিল একজন উপপরিদর্শক পদমর্যাদার পুলিশ সদস্যের প্রথম করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়। এরপর থেকে গতকাল পর্যন্ত ৪৫ জন আক্রান্ত হয়েছেন। আক্রান্তের মধ্যে আট চিকিৎসকসহ ২২ জন স্বাস্থ্যকর্মী রয়েছেন।
জেলা সিভিল সার্জন অফিসের দেওয়া তথ্য মতে, গত ৬ এপ্রিল একজন মারা যাওয়া ব্যক্তির শরীরে করোনা সংক্রমণের পর থেকে জেলায় ১৮৫ জন করোনা আক্রান্ত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৪৮ জন চিকিৎসকসহ ১১০ জন স্বাস্থ্য কর্মী, আটজন পুলিশ সদস্য এবং দুইজন সহকারী কমিশনার (ভূমি) রয়েছেন। করোনা আক্রান্ত হয়ে করিমগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ সদর, হোসেনপুর, কুলিয়ারচর ও কটিয়াদিতে এক জন করে পাচঁ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
Post a Comment